পার্লামেন্টে ৬০ সদস্যের মধ্যে ৫২ জন এ আইনের পক্ষে ভোট দেয়। আইনানুযায়ী, ফিলিস্তিনি জমির মালিককে এজন্য অর্থিক ক্ষতিপূরণ বা বিকল্প জমি দেওয়া হবে।
ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ আইনটির নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এর মাধ্যমে জমি অধিগ্রহণ বৈধ করে দেওয়া হল। তাছাড়া, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আশাও এতে ব্যাহত হল।
ইসরায়েলের এ পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বলেছেন, নতুন আইনটি ইসরায়েলি আদালতে তোলা হবে। আদালতের রায় না আসা পর্যন্ত ট্রাম্প প্রশাসন এ ব্যাপারে কোনও মন্তব্য করবে না।
ওদিকে, ইসরায়েলের অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন, এ আইন অসাংবিধানিক এবং সুপ্রিম কোর্টে এর পক্ষ নিয়ে তিনি কাজ করবেন না।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসন অধিকৃত ভূমিতে ইসরায়েলি বসতি স্থাপণের বিপক্ষে ছিলেন। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বসতি সম্প্রসারণ করতে তৎপর হয়ে উঠছে ইসরায়েল।