যুক্তরাষ্ট্রের একজন সামরিক কর্মকর্তার দিয়ে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে এ তথ্।
বিবিসি লিখেছে, এই পরিসংখ্যানই দেখিয়ে দিচ্ছে বিমান শক্তি ব্যবহার ও স্থানীয় বাহিনীগুলোকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সীমিত সামরিক সহায়তা কতটা ফলপ্রসূ হয়েছে।
অবশ্য যুক্তরাষ্ট্র বারবার হুঁশিয়ার করেছে, আইএস দ্রুত ঘাটতি পূরণে সক্ষম।
বৃহস্পতিবার ওই সামরিক কর্মকর্তা জানান, মসুলের মতো স্থানগুলোতে জোট বাহিনী বিমান হামলা বাড়াতে পারে। তাতে বেসামরিক সাধারণ জনগণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
বর্তমানে ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল পুনরুদ্ধারে দেশটির বাহিনী লড়াই চালাচ্ছে।
এর আগে চলতি বছরের অগাস্টে যুক্তরাষ্ট্রের লেফটেনেন্ট জেনারেল শন ম্যাকফারল্যান্ড জানান, তাদের বাহিনীর অভিযানে শত্রুপক্ষের ৪৫ হাজার যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।
২০১৪ সালে ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল অংশ দখল করে ইসলামিক ‘খিলাফত’ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় আইএস।
কিন্তু বর্তমানে রাশিয়া, তুরস্ক, ইরাক, সিরিয়া এবং কুর্দি বাহিনী এই জঙ্গিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের বিমান শক্তিও সেখানে সহায়তা দিচ্ছে।