রোববার সকাল ৭টায় শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে রাত ১১টা পর্যন্ত। ভোটের ফল সোমবার সকালে ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইতালির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের ভূমিকা এবং আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা অনেকখানি কমিয়ে আনার জন্যই এ গণভোট ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী।
ইতালির সব বিরোধীদল সংস্কারের বিপক্ষে থাকায় প্রধানমন্ত্রী রেনজির জন্য ভোটে জয় পাওয়াটাই হবে বিস্ময়কর।
ভোটের আগে সব জরিপেই ‘না’ ভোট জয়লাভের সম্ভাবনা দেখা গেছে। তবে ভোটের আগের দিনগুলোর প্রচারণায় প্রধানমন্ত্রী জনগণের মনোভাবে পরিবর্তন ঘটার আভাস দিয়েছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলছেন, সাংবিধানিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ইতালিতে ঝামেলাপূর্ণ আইন-প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় গতি সঞ্চার হবে। কিন্তু, বিরোধীরা বলছে, সংস্কার প্রস্তাবগুলোর কারণে প্রধানমন্ত্রীর হাতে অনেক বেশি ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হবে।
গণভোটে ভোটার উপস্থিতি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভোটার উপস্থিতি কম হলে ভোট প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে যেতে পারে বলেই ধারণা ভোট বিশ্লেষকদের।