‘ফেডারেল অফিস ফর মাইগ্রেশন অ্যান্ড রিফিউজি’-র প্রধান ফ্রাঙ্ক ইয়ুগেন ভায়েজা স্থানীয় একটি পত্রিকাকে বলেন, “যদি এর চেয়ে বেশি শরণার্থী এ বছর জার্মানিতে প্রবেশ করে তবে তাদের সামাল দিতে আমাদের বেগ পেতে হবে।”
তবে যেমনটা ধারণা করা হচ্ছে শরণার্থীর সংখ্যা তার মধ্যেই থাকবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন ভায়েজা। গত বছর মধ্যপ্রাচ্য, এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলো থেকে ১০ লাখের বেশি শরণার্থী জার্মানি প্রবেশ করেছে।
জার্মানির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এ বছর প্রথম ছয় মাসে তিন লাখ ৯০ হাজারের বেশি শরণার্থী আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছে। তবে তাদের কত জন ২০১৫ সালে জার্মানিতে প্রবেশ করেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ভায়েজ বলেন, জার্মান সরকার এসব শরণার্থীর কর্মসংস্থানের জন্য যথাসম্ভব চেষ্টা করছে।
“জার্মান সমাজের সঙ্গে অভিবাসীদের একীকরণে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে এবং এজন্য অনেক মূল্য দিতে হবে।”
এ মাসে করা এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, অর্ধেকের কিছু বেশি জার্মান নাগরিক চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেলের অভিবাসন নীতিকে খারাপ মনে করেন।
অভিবাসন বিরোধী দলগুলোর সমর্থনও বাড়ছে।