তিনদিন ধরে চলা ভয়াবহ এ দাবানল থামাতে সাইপ্রাসকে সহায়তা দিতে মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি দেশ ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
ওই দিন দমকলের পানিবাহী একটি ট্যাঙ্কার উল্টে গিয়ে ওই দুই দমকল কর্মীর মৃত্যু হয়। অপর একটি ঘটনায় দমকলের একটি ট্রাক খাদে পড়ে গেলে অপর এক দমকল কর্মী মারাত্মক আহত হন।
ট্রুডোস পবর্তমালার বনে ছড়িয়ে পড়া এ দাবানল একটি বাগান থেকে ছড়িয়ে পড়ে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ওই বাগানে নাড়া পোড়ানো হয়েছিল বলে জানিয়েছেন তারা।
ভূমধ্যসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্রটিতে থাকা ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটির সেনারা হেলিকপ্টার নিয়ে দাবানল নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করছে। অপরদিকে গ্রিস ও ইসরায়েলি পানি-নিক্ষেপকারী বিমানগুলোও এ প্রচেষ্টায় যোগ দিয়েছে।
কিন্তু প্রবল বাতাস ও বাড়তে থাকা তাপমাত্রার কারণে তাদের প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
দাবানল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে মঙ্গলবার বিকালে ফরাসি ও ইতালির পাঠানো বিমানগুলো সাইপ্রাসে পৌঁছেছে। বুধবার থেকে এগুলো কাজ শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উষ্ণ গ্রীষ্মকালে সাইপ্রাসের বনঝোপগুলোতে দাবানলের ঘটনা ঘটলেও সাধারণত তা এরকম ছড়িয়ে পড়ে না।