বুধবারের এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
কিউশু দ্বীপের ওই এলাকাগুলো দুই মাস আগে প্রবল ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠার আগেই ফের প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হল জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রধান দ্বীপটি।
এপ্রিলের ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ভূমিকম্পে জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ভূমিধসের ঝুঁকি তৈরি হয়। এ কারণে কিউশুর বিশাল একটি এলাকা থেকে অধিবাসীদের সরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।
কুমামোতো এলাকার একটি বাড়ি ধসেপড়া কাদার নিচে ঢাকা পড়লে বৃদ্ধ এক দম্পতির মৃত্যু হয়। দ্বীপের কোনো কোনো এলাকায় এক ঘণ্টায় একশ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ওই এলাকায় আরো ভূমিধসের সতর্কতা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। এলাকাটির কয়েক হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে এসে বসবাস করছে।
ভূমিকম্পের পর থেকে এলাকাটিতে ধারাবাহিক পরাঘাত হচ্ছে। বুধবার সকালেও এ ধরনের একটি পরাঘাতে কেঁপে উঠেছে এলাকাটি।