তারা লোকজনকে সমাবেশ স্থলে ঢুকতেও বাধা দিয়েছে।
তবে বিক্ষোভ সত্ত্বেও শনিবার সকালে যথা সময়ে সমাবেশ শুরু হয়েছে।
এএফডি সরাসরি মুসলিম বিরোধিতা করে এবং এই সমাবেশে আবারও দলটি তাদের এই অবস্থান তুলে ধরার চেষ্টা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিক্ষোভকারীদের আটকাতে ঘটনা স্থলে প্রায় এক হাজার পুলিশ কর্মকর্তা মোতায়েন করা হয়েছিল।
বিক্ষোভকারীদের ঘিরে রাখার পাশাপাশি তাদের দমাতে পেপার স্প্রেও ব্যবহার করেছে পুলিশ।
এএফডি জার্মানিতে বোরকা নিষিদ্ধ এবং মিনার নির্মাণ অবৈধ ঘোষণা করতে চায়।
এএফডি-র প্রায় দুই হাজার কর্মী সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য নাম নিবন্ধন করেছে।
শুরু থেকেই জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মেরকেলের শরণার্থীদের জার্মানিতে স্বাগত জানানোর নীতির বিরোধিতা করে আসছে এএফডি।
আগামী বছর জার্মানিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
শনিবারের সমাবেশে নির্বাচনী ইস্তেহার ঘোষণা করতে পারে এএফডি।