হিতোমি নামেও পরিচিত কৃত্রিম উপগ্রহটি চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি মহাশূন্যে পাঠানো হয়। কৃষ্ণগহ্বর (ব্ল্যাক হোল) থেকে আসা এক্স-রে পর্যবেক্ষণের জন্য এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
২০২৮ সালে ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থা থেকে একই ধরনের কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানো হবে।
হিতোমি ছিল জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জেএএক্সএ), নাসা এবং অন্যান্য সংস্থার যৌথ উদ্যোগ।
জেএএক্সএ-এর মহাপরিচালক সুকু সুনেতা বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, “আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, উপগ্রহটি যে অবস্থায় পৌঁছেছে তাতে এটির পুনরায় চালু বা উদ্ধার করা সম্ভব নয়।”
জেএএক্সএ হিতোমির কাছ থেকে তিনটি সংকেত পাওয়ার কথা জানানোর পর আশা জেগেছিল উপগ্রহটির সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ স্থাপন কিংবা উদ্ধার সম্ভব হবে।
কিন্তু বৃহস্পতিবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এখন তারা মনে করছেন, ওই সংকেতগুলো হিতোমির কাছ থেকে আসেনি।
সংস্থাটি আরো জানিয়েছে, খুব সম্ভবত উপগ্রটির সৌর ডানা দুটি ভেঙে গেছে।