চিকিৎসকদের সমর্থন জানাতে কয়েকশ বিক্ষোভকারী হাসপাতালটির সামনে জড় হয়েছে।
ব্রিসবেনের লেডি সিলেন্টো হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত এক বছর বয়সী ওই শিশুটির জন্য ‘উপযুক্ত পারিবারিক পরিবেশ খুঁজে পাওয়া না যাবে ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে না’।
শিশুটি পিতা-মাতার সঙ্গে নাউরু দ্বীপে অস্ট্রেলিয়ার ‘ডিটেনশন সেন্টারে’ বসবাস করতো। সেখানে সে মারাত্মকভাবে অগ্নিদগ্ধ হওয়ার পর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য তাকে অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যাওয়া হয়।
অস্ট্রেলিয়া আশ্রয়প্রার্থীদের মূলভূখণ্ডে প্রবেশ করতে দেয় না। বরং সরকার প্রশান্তমহাসগরীয় দ্বীপে নিজেদের ‘ডিসেনশন ক্যাম্পে’ শরণার্থীদের রাখে।
এই কড়া অভিবাসন নীতির কারণে অস্ট্রেলিয়া সরকারকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে।
যদিও এই নীতিকে প্রয়োজনীয় বলে মনে করে তারা।
সরকারের দাবি, এই নীতির মাধ্যমে তারা বিপদ সংকুল সাগরপথ পাড়ি দিয়ে আশ্রয়প্রার্থীদের আস্ট্রেলিয়া আসার প্রবণতাকে প্রতিরোধ করছে।