সোমবার বিবিসি জানায়, কয়েকটি হিসাবে এখনও পর্যন্ত আনুমানিক ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
ভূমিধসের পর এ পর্যন্ত অন্ততপক্ষে ১০৪টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে।
শনিবার ভোররাত ৩টার দিকে কাচিনের হপাকান্ত এলাকার একটি খনিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
খনি আবর্জনার একটি বিশাল স্তূপ হঠাৎ করে ধসে পড়ে। এতে খনিকর্মীদের বেশকিছু কুঁড়েঘর চাপা পড়ে।
খনিকর্মীরা সেখানে ঘুমিয়ে ছিলেন। এসব কুঁড়ের অনেকগুলোতে আবর্জনার স্তূপে পরিত্যক্ত পান্নার খণ্ডাংশ খুঁজে জীবনধারণ করা মানুষ ছিলেন।
কতজন এখনও ধসে পড়া খনি আবর্জনার স্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
উদ্ধারকর্মীরা, যাদের মধ্যে সামরিক বাহিনীর সদস্যরাও আছেন, খননযন্ত্র ব্যবহার করে মাটি ও আবর্জনা সরিয়ে জীবিতদের খোঁজ করছেন।
তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আর কাউকে জীবিত পাওয়া যাবে না বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কাচিনের এই এলাকাটি দূর্গম ও এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত। এলাকাটিতে বিদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। ফলে বিস্তারিত জানা ও যেসব খবর পাওয়া গেছে তা নিশ্চিত হওয়া কঠিন।