ইউরোটানেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, শুক্রবার মধ্যরাতে টানেলের ভেতর ঢুকে পড়া শরণার্থীদের সঙ্গে টানেলের নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশের সঙ্ঘর্ষ হয়।
তবে শনিবার সকাল থেকেই আবার ট্রেন চলাচল শুরু হয়। কিন্তু নিরাপত্তা তল্লাশির কারণে ট্রেনের গতি ধীর ছিল।
ফ্রান্সের কালে বন্দরের জঙ্গল শিবিরে জমা হওয়া শরণার্থীরা বিভিন্ন উপায়ে যুক্তরাজ্য এ ঢোকার চেষ্টা করছে। তাদের একটি অংশই এ কাণ্ডের জন্য দায়ী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও ইউরোটানেলের পক্ষ থেকে বল হয়, স্থানীয় সময় রাত সাড়ে বারটার দিকে ১২০ জন মতো শরণার্থী টানেলের ভেতর ঢুকে যায়। তারা টানেলের ভেতর দিয়ে প্রায় ১৫ কিলোমিটার পথ চলে যাওয়ার পর ফরাসী পুলিশ তাদের বাধা দেয়।
ইউরোটানেলের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, "এদের অধীকাংশেরই যুক্তরাজ্য পৌঁছনোর কোনো সম্ভাবনা নেই। স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে, মরিয়া পরিস্থিতিতে গণমাধ্যমের মনযোগ কাড়ার জন্য এটা একটি পরিকল্পিত হামলা।"
প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর আবার ট্রেন চলাচল শুরু হয় বলেও ওই বিবৃতিতে জানানো হয়।