এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
পূর্ব ইউরোপের এ দেশটির প্রধানমন্ত্রী আলেক্সান্দার বোসিস মঙ্গলবার এ ঘোষণা দিয়েছেন বলে জানানো হয়েছে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে।
সার্বিয়ার ব্লিক ট্যাবলয়েড প্রধানমন্ত্রী বোসিস এর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, অভিবাসী ঠেকাতে কোনো বেষ্টনী না দিয়ে সার্বিয়া অন্যান্য দেশগুলোর চেয়ে অনেক বেশি ইউরোপীয় স্বকীয়তার পরিচয় দিয়েছে।
তবে কতজন শরণার্থী নিতে চান সে সংখ্যা নির্দিষ্ট করে জানাননি বোসিস।
অভিবাসীদের ব্যাপারে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্তে আসতে না পারা এবং সঙ্কট সমাধানে কোনো কৌশল নিতে না পারার জন্য ইউরোপীয় দেশগুলোর সমালোচনাও করেছেন তিনি।
বোসিস বলেন, সার্বিয়া এখনো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যদেশ না হলেও এ লক্ষ্য নিয়ে তারা এগুচ্ছে। একইসঙ্গে ইউরোপীয় দেশ হিসাবে তারা তাদের দায়িত্বও ভাগ করে নিতে প্রস্তুত।