এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
মাত্র নয়জন যাত্রী শনিবারের এ দুর্ঘটনাটি থেকে রক্ষা পেয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির রোড ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্ট কর্পোরেশন (আরটিএমসি)।
প্রতিষ্ঠানটি আরো জানিয়েছে, একজন গুরুতর আহত ও অপর আটজন মাঝারি ধরনের আঘাত পেয়েছেন।
তবে কেপ প্রদেশের স্বাস্থ্য বিষয়ক মুখপাত্র সিজউয়ি কুপেলো জানিয়েছেন, ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহতদের মধ্যে ছয়টি শিশু রয়েছে বলে জানিয়েছেন আরটিএমসি-র মুখপাত্র সিমন জাওয়ানে।
প্রাথমিকভাবে নিহতের সংখ্যা ২৫ জন বলা হলেও বাসটির ভিতরে আটকে পড়া যাত্রীদের লাশ উদ্ধারের পর সংখ্যাটি ৩৫ এ দাঁড়ায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
নিহতরা সবাই কেপ প্রদেশের একই গ্রামের বাসিন্দা বলে ধারণা করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি।