বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, তিন সপ্তাহ থাকার কথা থাকলেও মাত্র ৮ দিনের মাথায় ফ্রান্স ছেড়ে মরক্কোর উদ্দেশ্যে রওনা হন সৌদি বাদশাহ।
এক হাজারের বেশি সফরসঙ্গী নিয়ে ফ্রান্সে অবকাশে গিয়েছিলেন তিনি। ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরার যে ভিলায় তিনি উঠেছিলেন, তার ঠিক নিচেই মিরাঁদোল সৈকত।
সৌদি বাদশাহর নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ওই সৈকতে জনসাধারণের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল, ফরাসি আইনে সবার জন্য সমান অধিকারের কথা বলা হলেও বিচ বন্ধ করার মধ্য দিয়ে তা লঙ্ঘন করা হয়েছে।
ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একটি ‘পিটিশনও’ দায়ের করা হয়, যাতে এক লাখের বেশি ফরাসি নাগরিক সই করেন।
অবশ্য এক সৌদি কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবকাশে নির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবেই বাদশাহ মরক্কো গেছেন; তার সফর যে কারণে গণমাধ্যমে খবর হয়েছে, তার সঙ্গে চলে যাওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
সৌদি বাদশাহ চলে যাওয়র পর সোমবার সকালেই সৈকতটি আবার জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।