মনসুরের নিয়োগ নিয়ে তালেবানের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি হতে পারে। কোনো কোনো বিশ্লেষক এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি। বলা হচ্ছে, জঙ্গিরা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়তে পারে এবং ঊর্ধ্বতন তালেবান নেতারা এ নিয়োগের বিরোধিতা করতে পারেন।
আফগান সরকার এবং তালেবানের মধ্যে যে শান্তি আলোচনা হওয়ার কথা ছিল তা পিছিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান।
তালেবান গোষ্ঠী আগেই আলোচনা থেকে দূরে সরে গিয়েছিল। সংবাদদাতারা বলছেন, দলটির মধ্যে এটি বিভক্তির বাড়তি লক্ষণ।
তালেবানের মধ্যে কেউ কেউ মোল্লা ওমরের উত্তরসূরি হিসাবে তার ছেলেকেই পছন্দ করবে বলে ধারণা করা হয়। মোল্লা মনসুরকে দলনেতা হিসাবে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে বলেই মনে করে তারা।
মোল্লা ওমরের মৃত্যুর খবরটি এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। পাকিস্তান এখনো খবরটি নিশ্চিত করেনি।
আফগানিস্তানের তথ্যমতে, মোল্লা ওমর ২ বছর আগে করাচির একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। কিন্তু পাকিস্তান বরাবরই সেদেশে ওমরের উপস্থিতির বিষয়টি অস্বীকার করে এসেছে।