এ গবেষণার জন্য ইউরোপের নয়টি দেশ থেকে ৪৩৩৯ জনের ডেটা পরীক্ষা করে দেখেছেন গবেষকরা, যেখানে মোটামুটি অর্ধেক নারী ও অর্ধেক পুরুষ।
প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আলাদা আলাদা দুটি মোডে হলোলেন্স ব্যবহার করবেন আইএসএসের নভোচারীরা। ‘রিমোট এক্সপার্ট মোড’-এ স্কাইপের মাধ্যমে পৃথিবীর সঙ্গে মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবেন তারা।
আর অগমেন্টেড রিয়ালিটির আলাদা অভিজ্ঞতা দেবে ‘প্রসিডিওর মোড’। এই মোডে বিভিন্ন বস্তুর উপর হলোগ্রাফিক তথ্য দেখতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। প্রসিডিওর মোডের ব্যবহার অনেকটাই হলোলেন্সের বাণিজ্যিক সংস্করণের মতো হবে বলে জানিয়েছে ম্যাশএবল।
সাইডকিক নাসা আর মাইক্রোসফটের প্রথম প্রকল্প নয়। ‘অনসাইট’ নামের একটি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে দুই প্রতিষ্ঠান। যাতে কিউরিওসিটি রোভার থেকে সংগ্রহ করা ডেটার ভিত্তিতে মঙ্গল গ্রহের সিমুলেশন বিশ্লেষণ করার সুযোগ পাবেন নাসার বিজ্ঞানীরা।