গেইমারদের অনেকেই মাইনক্রাফট খেলার অভিজ্ঞতা ভিডিও করে ইউটিউবে পোস্ট করেন। অভাব নেই ভিডিওগুলোর দর্শকেরও। ইউটিউবের ভিডিওবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিউজু এবং অক্টোলয়ের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, কেবল মার্চ মাসেই মোট ৩৯০ কোটিবার দেখা হয়েছে ইউটিউবে আপলোড করা মাইনক্রাফট নিয়ে তৈরি বিভিন্ন ভিডিও।
আর ভিডিওগুলোর দর্শকদের মধ্যে সিংহভাগই শিশু ও কিশোর গেইমার।
বিবিসি জানিয়েছে, সন্তানদের মাইনক্রাফট আসক্তি নিয়ে ক্ষেপে আছেন অভিভাবকদের অনেকেই। মাইনক্রাফট আসক্তির কারণে সন্তানদের লেখাপড়ার ক্ষতিও হচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। আবার গেইমটি শিশুদের সৃজনশীলতার বিকাশে ভূমিকা রাখছে এমনটাও মনে করেন অভিভাবকদের কেউ কেউ।
তবে কোয়ার্টজ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে মনোবিদ জুন লি এবং রবার্ট পেসিন মাইনক্র্যাফট আদতে কতোটা সৃজনশীল সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। মাইনক্রাফটে গেইমারকে একের পর এক জটিল স্থাপনা গঠন করতে হয় যা একঘেয়েমির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করেন তারা।