ভাষার ইউনিভার্সাল একসেপ্টেন্স ডে বা সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা দিবস উপলক্ষ্যে এ আয়োজনে অংশগ্রহনকারীরা পেয়েছেন প্রাথমিক পর্যায়ের কারিগরি প্রশিক্ষণও।
লম্বা সময় ধরে ইউরোপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের স্মার্টফোনের উপর নজরদারি চালিয়েছে এনএসএ। ভুক্তভোগীদের তালিকায় আছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেলও।
এই কার্যক্রম নিয়ে মার্কিন সংসদে একটি বিল পাস হতে পারে। ওই বিল পাস হলে এনএসএর অনৈতিক নজরদারি বন্ধ হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
অবশ্য এনএসএর এই কর্মকাণ্ডের পক্ষেও বেশকিছু মার্কিন সিনেটর অবস্থান নিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি। মূলত ২০০১ সালের সেপ্টেম্বরে টুইন টাওয়ারের উপর হামলার ঘটনার পর এনএসএ মোবাইল ফোনের উপর এই নজরদারি শুরু করে।
২০১৩ সালের জুন মাসে সাবেক এনএসএ ঠিকাদার এডওয়ার্ড স্নোডেন এনএসএর গুপ্তচরবৃত্তির গোপন নথি ফাঁস করে দেন। সারা বিশ্বে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল স্নোডেনের ফাঁস করা তথ্য।