‘এক্সএমএম-নিউটন’ নামের স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা তারার বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে এক্স-রে নির্গমন দেখতে পান, যা মূলত অ্যাস্ট্রোস্ফিয়ার নামে পরিচিত।
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বাংলাদেশের শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষের জন্য একটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম প্রতিষ্ঠা করাই অ্যাপটি তৈরির উদ্দেশ্য। প্রাথমিক ফিচারগুলো নিয়ে ইতোমধ্যেই গুগল প্লে-স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে অ্যাপটি।
একইসঙ্গে একাধিক ব্যবহারকারীর সঙ্গে কথা বলা এবং চ্যাট করা যাবে অ্যাপটিতে, আছে গ্রুপ চ্যাটের ফিচারও। পরবর্তীতে এত যোগ হবে লাইফস্টাইল বিষয়ক কিছু ফিচার।
বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের কথা বিশেষভাবে মাথায় রেখে অ্যাপটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইন্টারক্লাইড দল। বর্তমান যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যবহারকারীদের চাহিদা পূরণ করবে অ্যাপটি, এমনটাই দাবি তাদের।