প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদের সাইট সিনেট জানিয়েছে, ভিন্ন ভিন্ন সময়ে মানুষের বুদ্ধিমত্তার বিষয়ে বুঝতে এই আবিষ্কার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। এ ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক ইউনিভার্সিটির মলিকিউলার জেনেটিক্স এবং মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডেবরা সিলভার বলেন, “মানুষের মস্তিষ্কের রহস্যভেদে এই আবিষ্কার একটি প্রাথমিক ধাপ যা ভবিষ্যতে মস্তিষ্কের কার্যপ্রণালী বুঝতে সাহায্য করবে।”
শিম্পাঞ্জির সঙ্গে মানুষের ‘জেনেটিক কোডে’র অমিল মাত্র ৫ শতাংশের কাছাকাছি। তবে, শিম্পদের সঙ্গে মানুষের সবচেয়ে বড় অমিল রয়েছে মস্তিষ্কের আকারে। যেখানে একটি শিম্পাঞ্জির মস্তিষ্কের ওজন হয় ৩৮৪ গ্রাম সেখানে একজন মানুষের মস্তিষ্কের ওজন হয়ে থাকে প্রায় ১৩৫২ গ্রামের কাছাকাছি। কিন্তু অস্টিম ও আলঝেইমার রোগ শিম্পাঞ্জিদের উপর কোনো প্রভাব ফেলে না বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা।
মানুষের এই উন্নত বুদ্ধিমত্তার জন্য শুধু তাদের বৃহৎ-মস্তিষ্ক দায়ী নয়। উন্নত এই বুদ্ধিমত্তার জন্য ‘ডিএনএ ক্রমের কৃতিত্ত্বও অনেকটা- এমনটাই খুঁজে পেয়েছেন ডিউক ইউনিভার্সিটির ওই গবেষকদল।