“আমরা যেসব দেশে কাজ করি, সেইসব দেশের আইন মানতে বাধ্য আমরা। এমনকি তাদের সঙ্গে একমত না হলেও,” ব্যাখ্যা হিসাবে বলেছে অ্যাপল।
বিশ্বের সিংহভাগ স্মার্টফোনে ব্যবহৃত হচ্ছে গুগলের তৈরি সফটওয়্যার। ‘গুগল ফাইবার’ প্রকল্পের মাধ্যমে ইন্টারনেট আর ‘গুগল ভয়েস’-এর মাধ্যমে নিজস্ব ভিওআইপি সেবাও চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
সিএনএনের মতে এখন শুধু বাকি একটি মোবাইল নেটওয়ার্ক। একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, এ জন্য আলাদা করে বিনিয়োগও করতে হবে না গুগলকে, স্প্রিন্ট আর টি-মোবাইলের নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়েই নিজস্ব সেবা দিতে পারবে গুগল।
তবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে গুগল একেবারেই নারাজ।
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ কেভিন স্মিথেন এর মতে, গুগল অনেক সস্তায় নিজস্ব সেবা দিতে পারবে। এই খাতের বড় প্রতিষ্ঠানগুলো গুগলের এই পদক্ষেপে ‘গোস্বা’ করার সম্ভাবনা থাকলেও স্প্রিন্ট আর টি-মোবাইলের মতো ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোর গুগলকে সগযোগিতা করছে বলে জানিয়েছে সিএনএন।