“এএলপিএইচভি ব্ল্যাকক্যাট র্যানসমওয়্যার সার্ভিস গ্রুপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো খাতের কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলোর ক্ষতি করেছে।”
বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ছয়টি প্যাকেটে ভাগ করে শরীরে লাগানো ওই মাদকের বাড়তি ওজন নিতে না পেরে ড্রোনটি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে ধারণা করছে মেক্সিকোর তিহুয়ানা পুলিশ বাহিনী।
অজ্ঞাতনামা এক ব্যাক্তি ফোনে পুলিশকে ড্রোনটির ব্যাপারে জানায়। বর্তমানে ড্রোনটি পরীক্ষা করে এর মালিকের পরিচয় এবং কোথা থেকে এটি যাত্রা শুরু করেছিল তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।
ড্রোনটি কোনো পাইলটের সহযোগিতা ছাড়াই জিপিএস কোঅর্ডিনেট অনুসরণ করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ।
চোরাচালানের মাধ্যম হিসেবে ড্রোনের ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে। চোরাচালানকারীরা এখন নিজেরাই প্রকৌশলী নিয়োগ করে ড্রোন বানাচ্ছে বলে ২০১৪ সালেই সতর্ক করে দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি (ডিইএ)।