ভাষার ইউনিভার্সাল একসেপ্টেন্স ডে বা সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা দিবস উপলক্ষ্যে এ আয়োজনে অংশগ্রহনকারীরা পেয়েছেন প্রাথমিক পর্যায়ের কারিগরি প্রশিক্ষণও।
অনলাইনে নিজেদের সাইটের ১০ শতাংশ পণ্যই ভুয়া ও সন্দেহজনক হওয়ায় এই ইসু নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গেই কাজ করছে আলিবাবা কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে আলিবাবার হয়ে ভুয়া পণ্য ঠেকাতে প্রতিদিনকার অনলাইন নজরদারি প্রকল্পে ৫ হাজার ৪শ’ জন স্বেচ্ছাসেবী কাজ করছে কলে জানিয়েছে বিবিসি।
এই প্রকল্পের আলিবাবার নিজস্ব বেতনভুক্ত কর্মচারীর সংখ্যা ২ হাজার। আগামী বছর এতে আরও ২শ’ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি। এ ব্যাপারে আলিবাবার প্রধান নিবার্হী জোনাথন লু এক বিবৃতিতে বলেন, “জালপণ্যের বিরুদ্ধে তৎপরতা আমাদের গুরু দায়িত্ব।”
মার্কিন সরকারের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৩ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্র কাস্টমসে আটকে পড়া ৯৩ শতাংশ পণ্যই চীন ও হংকংয়ের ভুয়া পণ্য। কেবল চলতি বছরেই সহস্রাধিক জাল পণ্যের মামলায় চীনা সরকারকে সহযোগিতার দাবি করেছে আলিবাবা।