ভাষার ইউনিভার্সাল একসেপ্টেন্স ডে বা সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা দিবস উপলক্ষ্যে এ আয়োজনে অংশগ্রহনকারীরা পেয়েছেন প্রাথমিক পর্যায়ের কারিগরি প্রশিক্ষণও।
এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ জানিয়েছে, মার্কিন নৌবাহিনীর ‘সাইলেন্ট নিমো’ প্রকল্পের অংশ হিসেবে তৈরি হয়েছে ঘোস্টসুইমার।
‘ঘোস্টসুইমার’-কে গোপনে তথ্য সংগ্রহ, নজরদারি ও শত্রুর জাহাজের দুর্বলতা খুঁজে বের করতে ব্যবহার করবে মার্কিন নৌবাহিনী। দৈর্ঘে পাঁচ ফুট লম্বা ও একশ’ পাউন্ড ওজনের ঘোস্টসুইমার। এ প্রসঙ্গে বস্টন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিচালক মাইকেল রুফো জানিয়েছেন লেজ নাড়িয়ে মাছের মতোই সাঁতার কাটতে পারে এটি।
২০০৮ সালে শুরু হয় সাইলেন্ট নিমো প্রকল্প। শুরুতে এই রোবটটির নাম ‘রোবোটুনা’। পরে নাম পরিবর্তন করে ঘোস্টসুইমার রাখা হয়েছে।
বর্তমানে ঘোস্টসুইমারকে বিভিন্ন পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে এটিকে এখনও ‘আন্ডারওয়াটার ড্রোন’ হিসেবে ব্যবহারের কোনো পরিকল্পনা মার্কিন নৌবাহিনীর নেই বলেই জানিয়েছে এনবিসি নিউজ।