প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ‘নয়েজ মাস্কিং’ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে ‘হাশ’-এ। এই ইয়ারপ্লাগের জন্য আছে বিশেষ অ্যাপ, যা চলবে অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস, উভয় প্লাটফর্মেই। অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারী প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয় ‘অ্যালার্ট’ চিহ্নিত করে দিতে পারবেন।
আওয়াজের মধ্যে ঘুমাতে না পারা থেকেই হাশের অনুপ্রেরণা-- জানিয়েছেন সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড্যানিয়েল লি। “আমরা শব্দ ঠেকাতে চাইছিলাম। কিন্তু এর মধ্যেও কিছু জরুরি আওয়াজ শোনা দরকার ছিল।”--মন্তব্য লি’র।
হাশ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে শব্দ দূরকারী ফোম যার সঙ্গে যুক্ত থাকে ‘নয়েজ-মাস্কিং’ প্রযুক্তি। হাশের বাণিজ্যিক উৎপাদনের জন্য কিকস্টার্টার ক্যাম্পেইন শুরু করেছিলেন উদ্যোক্তা। প্রাথমিক লক্ষমাত্রা ১ লাখ ডলার হলেও ক্যাম্পেইন শেষ হওয়ার আগেই ৩ লাখ ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ মিলেছে।
কিকস্টার্টারের মাধ্যমে যারা অর্থ সরবরাহ করেছেন তারা ১১৫ ডলার দামে ২০১৫ সালের মে মাসের মধ্যে হাতে পাবেন ইয়ারপ্লাগগুলো। অন্যান্য ক্রেতাদের জন্য ডিভাইসটির দাম হবে ১৪৯ ডলর, বাজারে আসবে ২০১৫ সালে জুন মাসে।