এক প্রতিবেদনে ম্যাশএবল ডটকম জানিয়েছে, মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ডাব্লিউএসজেডি সম্মেলনে গুগল এক্স বিভাগের অন্তর্ভুক্ত এই গবেষণাটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। গুগলের লাইফ সায়েন্স বিভাগের প্রধান গবেষক অ্যান্ড্রু কনরাড জানান, ন্যানোপার্টিকেলের পরীক্ষামুলক ব্যবহার ইতোমধ্যেই শুরু করেছে গুগল। তবে গবেষণাটিকে বাণিজ্যিক রূপ দিতে সম্ভবত আরও এক দশক লাগবে।
কনরাড আরও জানান, ন্যানোপার্টিকেলগুলোকে শিরায় পৌছে দিতে যন্ত্রগুলোকে ডিজাইন করা হচ্ছে পিলের আকারে। এরা এতটাই ক্ষুদ্রাকার যে একটি রক্তকোষের ভেতরে থাকতে পারবে প্রায় ২ হাজার ন্যানোপার্টিকেল।
এছাড়াও পার্টিকেলগুলো চৌম্বকধর্মী হওয়ায় শরীরে যেকোন স্থানে চুম্বক ধরে একত্রিত করা যাবে এদেরকে, জানা যাবে ওই ব্যাক্তির শারিরিক অবস্থা সম্পর্কে। গুগলের এক মুখপাত্র জানান, ন্যানোপার্টিকেল প্রযুক্তির সাহায্যে অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার সনাক্ত করা আরও সহজ হবে। এপর্যন্ত মাএ ৩ শতাংশ অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার কোষ সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে চিকিৎসাবিজ্ঞান।