ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নিউইর্য়কে অনুষ্ঠিত সোশাল গোল্ড সামিট ২০১৪-তে ‘জায়ান্ট ড্রোন’ নিয়ে ফেইসবুকের এই কৌতুহলের বিষয়ে মুখ খোলেন প্রতিষ্ঠানটির কানেক্টিভিটি ল্যাবের পরিচালক ইয়েল ম্যাগুয়্যার। ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেটের এই প্রসারের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপি তৈরি হবে ১৪ কোটি নতুন কর্মসংস্থান, দারিদ্র্য ঘুঁচবে ১৬ কোটি জনগনের।
ম্যাগুয়্যারের বক্তব্য অনুযায়ী, ফেইসবুকের ড্রোনগুলো আকারে হবে বোয়িং ৭৪৭ উড়োজাহাজগুলোর সমান, তবে ওজনে হবে অনেক হালকা। সৌরশক্তি চালতি এই ড্রোনগুলো একটানা উড়বে কয়েক মাস ধরে। বর্তমানে কানেক্টিভিটি ল্যাব যে পরীক্ষামূলক মডেলটি নিয়ে কাজ করছে তার দৈর্ঘ্যে ৭টি টয়োটা প্রিয়াস গাড়ির সমান। আর ওজন টয়োটা প্রিয়াসের চারটি টায়ারের সমান।
সার্বক্ষনিক ইন্টারনেট ড্রোনগুলোকে ৬০ থেকে ৯০ হাজার ফিট উচ্চতায় উড়তে হবে বলেই জানিয়েছেন ম্যাগুয়্যার। কানেক্টিভিটি ল্যাবের কাজ যে গতিতে এগুচ্ছে তাতে ২০১৫ সালেই পরীক্ষামূলক মডেলটি নিয়ে মাঠ-পর্যায়ের পরীক্ষা শুরু করা সম্ভব বলে জানিয়েছন তিনি।