ভ্রমররা বেঁচে আছে তা দেখার পরে গবেষকরা ১৭টি রানীকে নিয়ন্ত্রণ হিসেবে আলাদা গ্রুপে রাখেন ও বাকি ১২৬টি টিউবে ঠাণ্ডা পানি যোগ করেন।
সিএনএন জানিয়েছে, আইপড ক্লাসিকের বিদায়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছিল আগে থেকেই। ২০০৯ সালের পর কোনো আপডেট আসেনি আইপড ক্লাসিকে। খোদ আইপডকেন্দ্রিক ইভেন্টেও ‘আইপড ক্লাসিক’ নাম মুখে নেওয়াই বন্ধ করে দিয়েছিলেন কুপার্টিনোর শীর্ষ কর্তারা।
ছিল না টাচস্ক্রিন, আইপ্যাড ন্যানোর সঙ্গে তুলনা করলে রীতিমতো দানবীয় আকারের বলতে হবে ক্লাসিককে। তারপরও অ্যাইপড ক্লাসিকে ছিল ১৬০ গিগাবাইট পর্যন্ত ইন্টারনাল মেমোরি। অ্যাপলের দাবি, অন্তত ৪০ হাজার গান রাখার জন্য ওই ক্ষমতা যথেষ্ট।
তবে এখনও আইপড ভক্তদের মনে একটা আলাদা জায়গা জুড়ে আছে ‘আইপ্যাড ক্লাসিক’। বিদায়ঘণ্টা বাজার পর ফেইসবুক আর টুইটারের মতো সোশাল মিডিয়াগুলোর মাধ্যমে পুরোনো এই ‘বন্ধু’কে বিদায় জানিয়েছেন তাদের অনেকেই।