প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ব্যাটারি চার্জের জন্য খেলার মাঠ, কফি সপ, যানবাহনের আওয়াজ, সংগীত ইত্যাদি বিভিন্নরকম আওয়াজকে পরিণত করা হবে বিদ্যুতে।
দ্রুততালে পপ ও রক মিউজিক বাজিয়ে সোলার সেল এর কর্মক্ষমতা বাড়ানোর পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছিলেন কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির গবেষক জো ব্রিসকো ও স্টিভ ডান। ওই গবেষণার সময়ই তারা শব্দ থেকে উৎপন্ন কম্পনের গতি শক্তিকে বিদ্যুৎশক্তিতে রূপান্তরকারী এই ডিভাইটি বানানোর ধারণাটি পান।
স্মার্টফোনটির বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী ইউনিট বা ন্যানো জেনারেটরটিতে ব্যবহার করা হয়েছে জিঙ্ক অক্সাইডের পিজোইলেক্ট্রিক ন্যানোরড। ন্যানোরডগুলোতে বিভিন্ন ভাবে চাপ দেয়া হলে, টানা হলে কিংবা বাকানো হলে সেগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করে, যা সরবরাহ করা হবে স্মার্টফোনটির ব্যাটারিতে।
প্রযুক্তিটি সকল স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর জন্য অতি প্রয়োজনীয় হলেও, স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি বাজারে আনবে কিনা তা এখনও পরিষ্কার নয়।