প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ‘এফএলআইআর ওয়ান’-এর কাজটাই হলো অদৃশ্য হিট সিগনেচার চিহ্নিত করা। আইফোনের ক্যামেরার সঙ্গে ‘এফএলআইআর ওয়ান’-এর সেন্সরগুলো জোট বেঁধে স্মার্টফোনের ডিসপ্লেতেই দেখাবে ‘থার্মাল ইমেজ’।
দরজা বা জানালার কাঠামোর ফুটো, গাড়ির ইঞ্জিনের জটিলতা আর ওভারহিট হওয়া সার্কিট চিহ্নিত করতে কাজে আসবে ‘এফএলআইআর ওয়ান’।
মানুষের চোখে অতি-বেগুনী রশ্মিগুলো অদৃশ্য। থার্মাল ইমেজিং প্রযুক্তি ওই অদৃশ্য অতি-বেগুণী রশ্মিগুলোকে চিহ্নিত করে থার্মোগ্রামে রূপ দেয়। এই তথ্য গুলো পরিবর্তন করা হয় ইলেকট্রিকাল ইমপালসে, আর ইলেকট্রিকাল ইমপালসগুলোকে ডিসপ্লেতে দেখানোর উপযোগী বিশেষ মাইক্রোচিপ।
‘এফএলআইআর ওয়ান’ ব্যবহার করে তোলা ছবি একটা সময় সোশাল মিডিয়াতেও পোস্ট করা হবে। টাইমল্যাপস আর প্যানরামার মতো ফিচারগুলো ব্যবহার করা যাবে অভিনব এই আইফোন কেইসটির সঙ্গে।
নিজস্ব ব্যাটারি আছে আইফোন কেইসটির। নির্মাতাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী টানা দুই ঘন্টা থার্মাল স্ক্যান করা যাবে কেইসটি দিয়ে। কেইসটি বিক্রি শুরু হবে অগাস্ট মাস থেকে, দাম হবে ৩৪৯ ডলার।