এক প্রতিবেদনে সংবাদ সংস্থা সিএনএন জানিয়েছে, ইয়োঙ্কোভিচের ওই অ্যালবামটি অ্যামাজনে সর্বোচ্চ-বিক্রিত তালিকায় স্থান করে নিয়েছে এবং আইটিউনসের তালিকায় তিন নম্বরে রয়েছে।
গত ৫০ বছরে ইয়োঙ্কোভিচের ‘ম্যান্ডেটরি ফান’ই প্রথম কমেডি অ্যালবাম হিসেবে ‘বিলবোর্ড ২০০’ চার্টে শীর্ষস্থান দখল করতে পেরেছে। নিয়েলসেন সাউন্ডস্ক্যানের তথ্য অনুসারে, বাজারে আসার প্রথম ছয় দিনের মধ্যেই বৈধ প্রক্রিয়ায় অ্যালবামটির এক লাখ চার হাজার কপি বিক্রি হয়েছে।
তবে অন্যান্য শিল্পীর মতো ইয়োঙ্কোভিচও অনেক আগেই পাইরেসিকে বাস্তবতার অংশ হিসেবে ধরে নিয়েছেন। ২০০০ সালে এই শিল্পী তার ওয়েবসাইটে লিখেছিলেন, পাইরেসি নিয়ে তার মধ্যে খুবই মিশ্র এক অনুভূতী কাজ করে।
“একদিকে আমি চিন্তিত, আমার কপিরাইটেড বস্তু ইন্টারনেটে ব্যাপকভাবে ডাইনলোডের হওয়ার কারণে আমার বিক্রি কমে যাবে। অন্যদিকে আমার মনে হয়, আমিও একই প্রক্রিয়ায় বিনামূল্যে যেসব মেটালিকার গান চাই তা সংগ্রহ করতে পারব, ওয়াও!”
২০০৬ সালে ইয়োঙ্কোভিচ একটি প্যারোডি গান বের করেছিলেন, যেটির নামই ছিল ‘ডোন্ট ডাউনলোড দিস সং’। সাম্প্রতিক এই পাইরেসি প্রসঙ্গে ইয়োঙ্কোভিচ এক টুইট বার্তায় লিখেছেন, “যদি আমাকে এই ব্যাপারটি ত্রিশ বছর আগে বলতে, তাহলে আমি বিশ্বাস করতাম না। যদি দুই সপ্তাহ আগেও বলতে তাও বিশ্বাস করতাম না। আমি কখনই এটি বিশ্বাস করতাম না।”