এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, ইতোমধ্যেই গবেষকরা সাইবেরিয়ার ওই দেহাবশেষ এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ‘পূর্ণাঙ্গ’ নিয়ান্ডারথাল ডিএনএ পেয়েছেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে গবেষণা জার্নাল নেচারে।
“ওই সময়ে কাছাকাছি প্রজাতির মধ্যে অনেক শংকরায়ণ হয়েছে বলে আমরা জানি এবং সম্ভবত আরও অসংখ্য শংকরায়ণের খবর এখনও আমাদের অজানা।”
ওই গুহায় নিয়ান্ডারথালের অস্তিত্ব সম্পর্কে আগেই জানা গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি আবিষ্কৃত একটি আঙুলের হাড় এবং দাঁত পরীক্ষা করে জানা গেছে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে ওই গুহাতেই ভিন্ন একটি ‘মানব প্রজাতি’ বসবাস করত, যারা নিয়ান্ডারথাল এবং আধুনিক মানুষ থেকে আলাদা।
ওই গুহারই আরও গভীর স্তরে নিয়ান্ডারথালের পায়ের আঙুলের হাড় পাওয়া গেছে, যা আরও ১০ থেকে ২০ হাজার বছর পুরনো। পাশাপাশি আধুনিক মানুষের গাড়গোরও মিলেছে ওই গুহায়। গবেষকরা বলছেন, ওই একই গুহায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে তিনটি ‘মানব প্রজাতি’ বসবাস করেছে।