সর্বপ্রথম এই খবর প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ নিউজ।
মার্চে জানতে পারা ঘটনার তদন্তে সহায়তার জন্য নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ফায়ারআই মালিকানাধীন ম্যানডিয়েন্ট-কে এনেছে ইকুইফ্যাক্স- বলা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে। নতুন খবর পাওয়া ২৯ জুলাই হ্যাকিংয়ের জন্যও নেওয়া হয়েছে একই পদক্ষেপ।
প্রতিষ্ঠানটির এক মুখপাত্র বলেন, “ইকুইফ্যাক্স মার্চ মাসের ঘটনা সব গ্রাহককে পুরোপুরিভাবে জানানোর পদক্ষেপ নিয়েছে।”
নাম প্রকাশ না করা সূত্রে ব্লুমবার্গ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুইটি আক্রমণে “একই অনুপ্রবেশকারীরা জড়িত।” কিন্তু ইকুইফ্যাক্স মুখপাত্রের দাবি, দুটি হ্যাকিংয়ের মধ্যে ‘কোনো সম্পর্ক নেই’।
সাম্প্রতিক হ্যাকিংয়ের ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ১৪ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যায়, যা মোট মার্কিন জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বড় এই ডেটা লঙ্ঘনের ঘটনায় চলতি বছর মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে জুলাইয়ের মধ্যে হ্যাকারদের হাতে মূল্যবান তথ্য চলে যায়। বুধবার এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি বলে, “আমরা আমাদের অপরাধ তদন্তের অংশ হিসেবে আইন শৃংখলারক্ষা বাহিনীর সঙ্গে কাজ অব্যাহত রাখছি।” এরপর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তাসহ প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কয়েকটি পদে রদবদল আনা হয়।