এ গবেষণার জন্য ইউরোপের নয়টি দেশ থেকে ৪৩৩৯ জনের ডেটা পরীক্ষা করে দেখেছেন গবেষকরা, যেখানে মোটামুটি অর্ধেক নারী ও অর্ধেক পুরুষ।
নোকিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়, তারা একটি এককালীন মূল্যও পাবে। যদিও এই আয় নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কোনো অংক প্রকাশ করেনি বলে রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৫ সালে নোকিয়া এই অভিযোগ দাখিল করেছিল।
নোকিয়ার প্রধান আইন কর্মকর্তা মারিয়া ভারসেলোনা বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি এই অর্জন নোকিয়ার পেটেন্ট পোর্টফলিও’র মান নিশ্চিত করে। আমরা আরও লাইসেন্সিং সুযোগের সম্ভাবনা সন্ধান অব্যাহত রেখেছি।”
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্স-এর ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ আর্বিট্রেশন এই রায় দিয়েছে।
স্যামসাং, অ্যাপল ও শিয়াওমি- শীর্ষস্থানীয় এই তিন স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্প্রতি চুক্তি করেছে নোকিয়া।
চলতি বছরের প্রথমার্ধে নোকিয়ার পেটেন্ট বিভাগের মোট আয় ছিল ৬১ কোটি ৬০ লাখ ইউরো, যা প্রতিষ্ঠানটির মোট আয়ের ছয় শতাংশ।