হোম স্ক্রিন অ্যাপ হিসেবে শীর্ষে কারা?

স্মার্টফোনের যুগে নানা কাজে বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন ব্যবহারকারীরা। এর মধ্যে কিছু অ্যাপে অ্যাকসেস নেওয়াটা নিয়মিতই হয়ে পড়ে, আর একারণে স্মার্টফোনের হোম স্ক্রিনেই অনেক সময় এই অ্যাপগুলো রেখে দেন তারা।

প্রযুক্তি ডেস্কবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 27 August 2017, 01:06 PM
Updated : 27 August 2017, 01:06 PM

২০১৭ সালের ইউএস মোবাইল অ্যাপ রিপোর্ট-এর অংশ হিসেবে বিশ্লেষণা প্রতিষ্ঠান কমস্কোর ১৮ বছর ও তার বেশি বয়সী ব্যবহারকারীরা তাদের হোম স্ক্রিনে কোন কোন অ্যাপ রাখেন তা নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে। এতে দেখা যায়, অধিকাংশ মানুষ ওয়েব জায়ান্ট গুগলের অ্যাপ ম্যাপস, জিমেইল আর ইউটউব-এর অ্যাপকে হোম স্ক্রিনে রাখার ক্ষেত্রে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। কারও কারও ক্ষেত্রে এই প্রাধান্যটা আবার সামাজিক মাধ্যমগুলোর অ্যাপের দখলে, উল্লেখ করা হয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক মার্কিন সাইট বিজনেস ইনসাইডার-এর প্রতিবেদনে।

সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারীর হোম স্ক্রিনে থাকার ভিত্তিতে নিচ থেকে ১০টি অ্যাপ হচ্ছে-

১০। অ্যাপল অ্যাপ স্টোর- জরিপের ২৩ শতাংশ মানুষ তাদের হোম স্ক্রিনে অ্যাপ স্টোর অ্যাপ রাখেন।

ছবি: অ্যাপল

 

৯। ইনস্টাগ্রাম- ২৪ শতাংশ মানুষের হোম স্ক্রিনে জায়গা নিয়েছে এই অ্যাপটি।

ছবি: ইনস্টাগ্রাম

 

৮। গুগল প্লে স্টোর- ২৬ শতাংশ মানুষের হোম স্ক্রিনে রয়েছে এই অ্যাপ।

ছবি: রয়টার্স

 

৭। গুগল সার্চ- সার্চের জন্য সবেচেয় বেশি ব্যবহৃত অ্যাপ ওয়েব জায়ান্ট গুগলের সার্চ অ্যাপ ৩২ শতাংশ মানুষের হোম স্ক্রিনে থাকে।

ছবি: রয়টার্স

 

৬। ইউটিউব- বিনামূল্যের ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট ইউটিউবের অ্যাপ হোম স্ক্রিনে রাখেন ৩৩ শতাংশ মানুষ।

ছবি: রয়টার্স

 

৫। ফেইসবুক মেসেঞ্জার- ৩৪ শতাংশ মানুষ তাদের হোম স্ক্রিনে ফেইসবুক মালিকানাধীন এই মেসেজিং অ্যাপটি রেখে থাকেন।

ছবি: রয়টার্স

 

৪। অ্যামাজন- ই-কমার্স জায়ান্ট অ্যামাজন-এর অ্যাপ জায়গা পেয়েছে ৩৫ শতাংশ মানুষের হোম স্ক্রিনে।

ছবি: রয়টার্স

 

৩। গুগল ম্যাপস- গুগলের ম্যাপিং সেবা গুগল ম্যাপস-এর অ্যাপ হোম স্ক্রিনে রাখেন ৩৭ শতাংশ।

ছবি: রয়টার্স

২। জিমেইল- ৪১ শতাংশ মানুষ গুগল-এর মেইলিং সেবা জিমেইল অ্যাপ হোম স্ক্রিনে রাখেন।

ছবি: রয়টার্স

 

১। ফেইসবুক- সামাজিক মাধ্যমে শীর্ষে থাকার সঙ্গে এবার এ তালিকায়ও শীর্ষে দেখা যাচ্ছে ফেইসবুককে। এই অ্যাপটি হোম স্ক্রিনে রাখেন ৪৬ শতাংশ মানুষ।

ছবি: রয়টার্স