চলতি ২০ সেপ্টেম্বরের আগে এই বদল আনা হবে না বলে মার্কিন সাইট ভার্জ-এর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, আপতাদৃষ্টিতে ইউটিউবাররা এই ভিডিও এডিটর নিয়ে মাথা ঘামান না, তারা অ্যাপলের ফাইনাল কাট এক্স আর অ্যাডোবি প্রিমিয়ার ব্যবহার করেই ভিডিও এডিট করে থাকেন।
ভিডিও এডিটর অপশন সরিয়ে দেওয়া হলেও ট্রিম, ব্লার আর ফিল্টার-এর মতো অপশনগুলো ইউটিউব ভিডিও ম্যানেজার দিয়ে ব্যবহার করা যাবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সম্প্রতি উগ্রপন্থী ভিডিও সরাতে প্লাটফর্মটতে রিডাইরেক্ট মেথড চালু করার ঘোষণাও দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এর মাধ্যমে উগ্রপন্থীদের ভিডিও’র জন্য কেউ সার্চ করলে তাকে উগ্রবাদবিরোধী ভিডিও দেখানো হবে বলে এক ব্লগপোস্টে উল্লেখ করেছে ইউটিউব।
এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, তারা মানুষকে মৌলবাদী হয়ে ওঠা থেকে রক্ষা করতে চায়। প্রতিষ্ঠানটি বিবিসিকে বলে, আইএস-এর প্রজ্ঞাপন সম্পর্কিত কোনো কনটেন্ট আপলোড করা ইতোমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটির শর্ত ও নীতিমালা বিরোধী।