দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার প্রিমিয়ার জে উইদারিল বলেন, এই ব্যাটারি দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়াকে শক্তি সংকট থেকে রক্ষা করবে। এই শক্তি সংকটের কারণে ওই এলাকায় ‘ব্ল্যাক আউট’ ঘটেছিল, খবর বিবিসি’র।
একশ’ দিনের মধ্যে এমন ব্যবস্থা তৈরি করা হবে, না হলে পুরো প্রকল্প বিনামূল্যে করে দেওয়া হবে- নিজের করা এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক। চলতি বছরেই শত মেগাওয়াটের এই ব্যাটারি প্রস্তুত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। শুক্রবার মাস্ক বলেন, “এখানে অবশ্যই কিছু ঝুঁকি রয়েছে, কারণ এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাটারি স্থাপন হবে।” সেইসঙ্গে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাটারিটি ৩০ মেগাওয়াটের’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
অস্ট্রেলীয় সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, টেসলা ও নিওয়েন-এর বানানো এই ব্যাটারি জরুরী সময়ে বাড়তি শক্তি যোগাতে সক্ষম হবে। “যেভাবে নবায়নযোগ্য শক্তি জমা করা হয় তা পুরোপুরি রূপান্তর করবে এটি, আর সেই সঙ্গে দক্ষিণ অস্ট্রেলীয় নেটওয়ার্ক স্থিতিশীল করবে ও দাম কমাতে প্রভাব রাখবে।”
বৈদ্যুতিক গ্রিডের সঙ্গে সংযোগ নিয়ে চুক্তি হয়ে যাওয়ার পর মাস্ক-এর প্রতিশ্রুতির একশ’ দিন গণনা শুরু হবে।
গাড়ি উৎপাদনের সঙ্গে টেসলা তাদের ব্যাটারি ব্যবসায়ও বিস্তৃত করছে।
আরও খবর-