রোববার দেশটির নিরাপত্তা মন্ত্রী বেন ওয়ালেস বলেন, ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে উগ্রপন্থী কনটেন্ট সরানোর জন্য চাপ দিতে অনেকগুলো দিক বিবেচনা করছে তারা, বলা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।
এর আগে দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় উগ্রপন্থী কনটেন্ট সরাতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো যথেষ্ট পদক্ষেপ নিচ্ছে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ ধরনের কনটেন্ট প্রচারণা এবং উগ্রপন্থীদের যোগাযোগ বন্ধ করতে প্রতিষ্ঠানগুলো যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি বলে উল্লেখ করা হয়।
“আমরা বেশ কিছু দিক চিন্তা করে দেখব। আমারা দেখেছি জার্মানি জরিমানা চালুর প্রস্তাব দিয়েছে। আমরা নিশ্চিত নই এটি কাজ করবে কিনা। আর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানকে অনেক দিক থেকে চাপ দিতে পারি আমরা,” বলেন ওয়ালেস।
তিনি আরও বলেন, “আমরা মনে করি তারা যে অ্যালগরিদম ব্যবহার করছে তাতে পরিবর্তন আনার মতো প্রযুক্তি ও সামর্থ্য তাদের রয়েছে। এখানে একটি ব্যাপার হতে পারে তারা যেভাবে একটি পোস্টের সঙ্গে আরেকটি পোস্টকে যুক্ত করে।”
কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রক্রিয়াটি জটিল হতে পারে বলে উল্লখ করেন ওয়ালেস। কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠান উগ্রপন্থী কনটেন্ট সরাতে তাদের কার্যক্রমে উন্নতি করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।