সম্প্রতি বেশ কিছু প্রতিবদনে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প-কে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ক্ষেত্রে টুইটার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। চলতি বছরের মার্চে ট্রাম্প নিজেও বলেন, তার নির্বাচনে টুইটারের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ, বলা হয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে।
নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ইভান-কে এটি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এজন্য ক্ষমা চান তিনি।
“এটা যদি সত্য হয় যে, টুইটার ছাড়া তিনি প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন তা, তাহলে আমি দুঃখিত,” বলেন ইভান।
টুইটারে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে অনুসারীর সংখ্যা তিন কোটি। রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানোর অনেক আগে থেকেই সক্রিয় টুইটার ব্যবহারকারী হিসেবে পরিচিত ছিলেন ট্রাম্প।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াট হাউস-এ প্রবেশের পর সরকারি @POTUS (প্রেসিডেন্ট অফ দ্য ইউনাইটেড স্টেটস) অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ তার কাছে আসায় এই অ্যাকাউন্টের অনুসারীর সংখ্যা হয়েছে ১৭ মিলিয়ন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ট্রাম্পের প্রচরণা এবং হিলারি ক্লিনটনের সমালোচনা করতে এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যাপক হারে ব্যবহার করেছেন ট্রাম্প সমর্থনকারীরা, বলা হয়েছে আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে।
মার্চে ফক্স নিউজকে ট্রাম্প বলেন, “আমি মনে করি, হয়তো আমি এখানে থাকতাম না যদি না টুইটার থাকত। কারণ আমদের ভুয়া সংবাদমাধ্যম রয়েছে, অসৎ সংবাদমাধ্যম এবং আমি ফক্স নিউজকে এর মধ্যে আনছি না। কারণ আমি মনে করি ফক্স আমার প্রতি ন্যায্য ছিল, কিন্তু আপনি যদি সিএনএন এবং অন্যান্য নেটওয়র্ককে দেখেন তাহলে সেটা ভিন্ন।”