এক গবেষণার মাধ্যমে সংস্থাটি জানায়, অপরাধী দলগুলোর হাতে প্রযুক্তির বিস্তৃত ব্যবহার পুলিশ বাহিনীগুলোর জন্য ‘বিশাল চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গবেষণায় জানা যায়, ইউরোপোল বর্তমানে পাঁচ হাজার ভিন্ন ভিন্ন আন্তর্জাতিক অপরাধী সংগঠনকে ‘ট্র্যাক’ করছে।
গবেষণা প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, সবগুলো দলের মধ্যে একটি মিল রয়েছে আর তা হচ্ছে- প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ। সহজেই সাইবার অপরাধ সংগঠনের সুযোগ আর অনলাইন অপরাধ খাতের বিস্তৃতিই এই আগ্রহের জন্ম দিয়েছে। অনেক অপরাধী দল এখন সাইবার অপরাধ প্রচারণা চালাচ্ছে। এসব প্রচারণার মধ্যে র্যা নসমওয়্যার আর মাদক পাচারও রয়েছে, বলা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।
ইউরোপোল জানায়, অনেক অপরাধী দল ভালোভাবে প্রতিষ্ঠিত অপরাধগুলোকে আরও লাভজনক করে তুলতে এখন প্রযুক্তির দিকে ধাবিত হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে প্রতিবেদনে ড্রোনের কথা উল্লেখ করা হয়। ড্রোন ব্যবহার করে এখন মাদক পাচার করা হচ্ছে আর অনেক চোর এখন সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে লোকে কখন বাড়িতে থাকবে না সে খবর জেনে যাচ্ছে।
ইউরোপে এমন চুরির সংখ্যা বাড়তে থাকা অনেক দেশের জন্যই ‘একটি বিশেষ উদ্বেগের কারণ’ বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।