শুক্রবার সকালে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে এই আয়োজন শুরু হয় আর শনিবার বিকালে এর ইতি টানা হয়।
হ্যাকাথনে অংশগ্রহনকারীরা নির্ধারিত নয়টি খাতে দেশে বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সফটওয়্যার আইডিয়া ডেভেলপ করেছেন।
এই নয়টি খাত হচ্ছে- স্বাস্থ্য ও কল্যাণ, কৃষি ও পরিবেশ, ব্যবসায় ও বাণিজ্য, দক্ষতা অর্জন ও শিক্ষা, সংস্কৃতি ও পর্যটন, গণমাধ্যম ও বিনোদন, নগরায়ন, সুপরিকল্পিত বাসস্থান এবং অধীনতা ও ক্ষমতায়ন। এ প্রতিযোগিতা শেষে প্রতিটি খাতে আলাদা আলাদা তিনটি করে মোট ২৭ টি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
এর মধ্যে স্বাস্থ্য ও কল্যাণ খাতে অপটিমিস্ট, কৃষি ও পরিবেশ খাতে গ্রিন ওয়ার্ল্ড, ব্যবসায় ও বাণিজ্য খাতে সিইউ স্প্রিং, দক্ষতা অর্জন ও শিক্ষা খাতে জুুবিয়েল গার্ল, সংস্কৃতি ও পর্যটন খাতে ট্রাসপেক্ট ০.২, গণমাধ্যম ও বিনোদনে ইনভিজিবল ফাইটারস, নগরায়ন ও সুপরিকল্পিত বাসস্থান খাতে ক্রিস্টোন এবং অধীনতা ও ক্ষমতায়ন খাতে মিস্ট কার্ডিনাল প্রথম স্থান অধিকার করছে। এ ছাড়া প্রত্যেক খাতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। তিনি বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। প্রত্যেক চ্যাম্পিয়নকে ৫০ হাজার, প্রথম রানারআপ-কে ৩০ হাজার এবং দ্বিতীয় রানারআপ-কে ২০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে আয়োজকরা।