সংশ্লিষ্ট গবেষকদের মতে এই এআই প্রায় ৭৯ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক ফলাফল দিয়েছে, জানিয়েছে বিবিসি।
সাংবাদিকতা, আইন এবং ব্যবসায়িক গণনায় দিন দিন বেড়ে চলেছে এআই-এর ব্যবহার। তবে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আইনি মামলার গুরুত্ব বোঝার মতো ক্ষমতা নেই বলে ব্যপক ধারণা রয়েছে।
এই গবেষণাটি চালিয়েছে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন এবং ইউনিভার্সিটি অফ শেফিল্ড এবং মার্কিন যুক্ত্ররাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ পেনিসিলভানিয়া এর গবেষকরা।
এই গবেষণার পরিচালক ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ লন্ডন-এর ড. নিকোলাস অ্যালেট্রাস বলেন, “এআই সম্পর্কিত অনেক প্রতারণা আছে। কিন্তু আমরা শীঘ্রই আইনজীবিদের স্থান এআই-কে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছি না। আমরা যা ভাবছি তা হলো তারা দ্রুত মামলার প্যাটার্ন খুঁজে বের করতে পারে যা উপকারী এবং এটি একটি ভাল ফল দিতে সক্ষম।"
“এটি আরও মূল্যবান হতে পারে যদি খুঁজে বের করতে পারে যে, ইউরোপিয়ান মানবাধিকার এর প্রচলিত (ইউরোপিয়ান কনভেনশন অফ হিউম্যান রাইটস) রীতি অনুযায়ী কোনটি বেশি বেআইনী।"
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অ্যালগরিদম প্যাটার্ন খুঁজে এবং এটি মামলাগুলো থেকে কোনগুলো আইন ‘লঙ্ঘন’ করেছে এবং কোনগুলো করেনি তা নির্ধারণ করতে সক্ষম।
সকল ধরনের পক্ষপাতিত্ব দূর করার জন্য এআই-কে একই পরিমাণ আইন লঙ্ঘনকারী এবং আইন মান্যকারী মামলা দিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে।
পরবর্তীতে আরও বেশি ডেটা নিয়ে এআই-টি পরীক্ষা করা হবে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।