পপুলার সায়েন্স-এর প্রতিবেদন অনুসারে, এই ‘বাস্তবতা-উদ্দীপিত হেডসেট’ জরুরি মুহুর্তে প্যারামেডিকদের যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ছাড়াও রোগীদের রোগ নির্ণয়ে এবং সার্জন আর ডাক্তারদের মধ্যে হাসপাতালে যোগাযোগ করার জন্যও গুগল গ্লাসের ব্যবহার বেড়ে চলেছে।
"দুর্যোগের সময়ে ইমার্জেন্সি রুমগুলোয় সাধারণত সব রোগীদের স্থান সংকুলান করা সম্ভব হয় না। তবু যখন বেশি ক্ষতিগ্রস্থ কোনো রোগী দেখা যায় আমরা সবসময়ই চেষ্টা করি তাদের যথাসাধ্য সেবা দেওয়ার", ইউনিভার্সিটি অফ ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল স্কুল-এর (ইউএমএমএস) জরুরী চিকিৎসক ডাক্তার পিটার চাই বলেন।
ইউএমএমএস এই শরতে প্রথমবারের মতো গুগল গ্লাস চালু করে জরুরি মূহুর্তে সেবাদানের উন্নতি পর্যবেক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছে।
আইএএনএস জানিয়েছে, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি-তে গুগল গ্লাস ব্যবহার করা হয় অটিস্টিক শিশুদের সহায়তা করার জন্য। এই গ্লাস ব্যবহারের ফলে অটিস্টিক শিশুদের মুখের অভিব্যাক্তিতে লক্ষণীয় পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়েছে বলে উপলব্ধি তাদের পরিবারের।