২০৫০-এ আসতে পারে হাজার পারমাণবিক চুল্লী

সারা বিশ্ব কার্বন নির্গমনকে কেন্দ্র করে শক্তি উৎপাদনের বিকল্প পথ খুঁজছে, এর ফলে ২০৫০ সালের মধ্যে এক হাজারের বেশি পারমাণবিক চুল্লী আসতে পারে, শীর্ষ কর্মকর্তাদের বরাতে এমনটাই জানিয়েছে আইএএনএস।

রিয়াদ মোর্শেদবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 30 May 2016, 05:24 PM
Updated : 30 May 2016, 05:24 PM

পারমাণবিক ক্ষমতাবিষয়ক সম্মেলন অ্যাটমএক্সপো ২০১৬-এ ওয়ার্ল্ড নিউক্লিয়ার অ্যাসোসিয়েশন-এর মহাপরিচালক আগ্নিতা রাইজিং বলেন, “পারমাণবিক শক্তি ভাগাভাগি করলে বিশ্বের শক্তির ভারসাম্য বাড়বে। ২০৫০ সালের মধ্যে এক হাজারেরও বেশি পারমানবিক চুল্লী নির্মাণ এবং অনুমোদিত হবে। সারা বিশ্বে হাইড্রোকার্বন ব্যবহার কমানোর জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।"

সেই অনুষ্ঠানটিতে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি অ্যাজেন্সি-এর উপমহাপরিচালক এম ভি চুদাকভ জানান, শক্তি উৎপাদনের বিকল্প হিসেবে পারমাণবিক শক্তি জনপ্রিয় হতে চলেছে।

তিনি বলেন, “শার্নোবিল (ইউক্রেনিয়ান এলাকা) এবং ফুকুশিমা (জাপানী এলাকা)-এর দুর্ঘটনাগুলোর পরেও উন্নয়নশীল দেশগুলো পারমাণবিক শক্তি চুল্লীকে বেছে নিচ্ছে।"

পারমাণবিক শক্তি শিল্পের জন্য অ্যাটমএক্সপো ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম একটি শিল্পপ্রদর্শনী মেলা এবং ব্যবসায়ের জন্য প্লাটফর্ম। প্রায় ৫৫টি দেশ প্রতিনিধি হয়ে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় এই সম্মেলনে মিলিত হয়েছেন। বুধবার এই মেলাটি শেষ হবে।