এক প্রতিবেদনে সংবাদসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে এইচপি ইনকর্পোরেটের প্রিন্টার ও পিসি ব্যবসা ১৪ শতাংশ কমেছে।
এ প্রসঙ্গে এফিবিএন সিকিউরিটিস-এর গবেষক শিবলি সেরাফাই বলেছেন, “অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে…এমনটা নয় যে অবস্থা ভালো নয়...তাদের অবস্থা আসলেই খারাপ।”
অন্যদিকে এইচপি ইনকর্পোরেটের প্রধান নির্বাহী ডিয়ন ওয়েসলার নিজেদের প্রিন্টিং ব্যবসা প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, এ ব্যবসাটি পিসি ব্যবসার চেয়েও প্রচণ্ড প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হচ্ছে।
বাজারে আধিপত্য বিস্তার করতে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের প্রিন্টারের বিক্রয়মূল্য কমিয়ে এনেছিল। কিন্তু এতে প্রতিষ্ঠানটির জন্য হিতে বিপরীত হয়েছে। বিক্রয়মূল্য কমিয়ে আনায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রিন্টার বিক্রির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির যে আয় হত, তা কমে এসেছে এবং অর্থের মূল্যে হিসেব করলে সে অংকটি কম নয়।
প্রিন্টার ব্যবসা প্রসঙ্গে ওয়েসলার বলেছেন, “অনিচ্ছাকৃত ফলাফলটি হচ্ছে, আমরা প্রতি ইউনিট থেকে যে পরিমাণ আয় হবে আশা করেছিলাম, তা পাচ্ছি না।” প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্টার সরবরাহ থেকে যে মুনাফা অর্জিত হত তা এই প্রান্তিকে দশ শতাংশ কমে এসেছে বলেই জানিয়েছে রয়টার্স।