এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম স্কাইনিউজ জানিয়েছে, এভাবে মোট অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ৭৫ শতাংশের পাসকোড পরিবর্তন করতে পারবে গুগল।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নির প্রস্তুতকৃত এক নথি থেকে জানা গেছে, যেসব ফোন বা ট্যাবলেটে অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ বা তার পূর্বের কোনো অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণ চলে, অর্থ্যাৎ ফ্রয়ো, জিঞ্জারব্রেড, আইসক্রিম স্যান্ডউইচ, জেলি বিন এবং কিটক্যাট চালিত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসগুলোর পাসকোড গুগলের পক্ষে বদলে দেওয়া সম্ভব।
কিন্তু নতুন সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে অনুরূপ সেবা দিতে পারবে না প্রতিষ্ঠানটি। কারণ নতুন সফটওয়্যারগুলোতে ফুল ডিস্ক এনক্রিপশন প্রযুক্তি যোগ করা হয়েছে। নতুন সফটওয়্যারচালিত ডিভাইসগুলোর পাসকোড এভাবে বদলাতে গেলেই সেগুলো বাই ডিফল্ট বন্ধ হয়ে যাবে।
অন্যদিকে গুগল জানিয়েছে, কপিরাইট ইসুতে সার্চ ইঞ্জিন থেকে কনটেন্ট বা সার্চ ফলাফল সড়িয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠানটি প্রতি মিনিটে হাজার দেড়েক অনুরোধ পায়। এ সংক্রান্ত অভিযোগ জানানোর জন্য তাদের একটি স্বয়ংক্রিয় অনলাইন প্রক্রিয়া রয়েছে। ওই প্রক্রিয়ায় শুধু একটি অনলাইন ফর্মের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠানটির কাছে অভিযোগ জানানো সম্ভব বলেই জানিয়েছে স্কাইনিউজ।