প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এক দশক ধরে মঙ্গলকে ঘিরে চক্কর দিচ্ছে ‘মার্স রিকনেইসেন্স অরিবটার (এমআরও)’। আর এমআরও থেকে পাওয়া ছবি বিশ্লেষণ করে ২০১১ সালে ‘রিকারিং স্লোপ লাইনিয়া (আরএসএল)’ আবিষ্কার করেছিলেন সেই সময়ে জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির শিক্ষার্থী লুজেন্দ্রা ওঝা।
‘আরএসএল’-এর ছবিগুলো বিশ্লেষণ করে মঙ্গলে বহমান নোনা পানির অস্তিত্ব সম্পর্কে এবার নিশ্চিত হয়ে ঘোষণা দিয়েছেন ওঝা। অনলাইনে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে নিজের আবিষ্কার সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
তবে মঙ্গলের অন্য যে কোনো অঞ্চলের তুলনায় আরএসএল আছে এমন অঞ্চলগুলো বসবাসযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন ওঝা। মঙ্গলের বুকে নোনা পানির উপস্থিতি আবিষ্কার মহাকাশ গবেষণা ইতিহাসে যে নতুন অধ্যায় যোগ করবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেই সঙ্গে বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন আরও অনেকগুলো প্রশ্ন তৈরি হল বলে জানিয়েছে সিনেট।