মার্কিন সংবাদসংস্থা সিএনএন জানিয়েছে, ‘ভার্টিকাল টেক অফ অ্যান্ড ল্যান্ডিং প্লেন (ভিটিওএল)’ নামে পরিচিত ওই প্লেনগুলো বাসা কিংবা হোটেল থেকে যাত্রীদের উঠিয়ে নিয়ে হাজার মাইল দূরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারবে।
বিমানগুলো ঘন্টায় প্রায় ৬৪৪ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম। পাইলটসহ ছয়জন যাত্রী বহনে সক্ষম ভিটিওএল মাটি থেকে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার ফিট উচ্চতায় উড়তে পারবে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
ডেনভারভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এক্সটিআই ইতোমধ্যে ট্রাইফেন ৬০০ নামে একটি ভিটিওএল প্লেন তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
এছাড়াও অ্যাংলো-ইতালিয়ান প্রতিষ্ঠান ‘অগাস্টা ওয়েস্টল্যান্ড’ দুটি ভিটিওল প্লেন পরীক্ষামূলকভাবে উড্ডয়নে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছে সিএনএন। ২০১৭ সাল নাগাদ এই প্লেনগুলো যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনস্ট্রেশনের স্বীকৃতি পেতে সক্ষম হতে পারে বলে সাইটটিতে জানানো হয়। সিএনএন জানিয়েছে, এফএএ সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে এই বিমানগুলোর নিরপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ইতোপূর্বে ১৯৯০ সালে একটি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি ভিটিওল বিমান বিধ্বস্ত হলেও বর্তমানে বিমানগুলোর নিরাপদ বলে নিশ্চিত করেছে পেন্টাগন।