১৪ মে ওই কারখানার সন্ধান পেলেও বেইজিংয়ের পাবলিক সিকিউরিটি ব্যুরো জুলাইয়ের শেষ রোববার এই খবর প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, কয়েকশ’ কর্মী কাজ করতো ওই কারখানায়, যা নিয়ন্ত্রণ করতেন এক চীনা দম্পতি। পুরানো স্মার্টফোনের যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে তৈরি ভুয়া আইফোন নতুন হিসেবে প্যাকেট করে রপ্তানি করা হত ওই কারখানা থেকে। ১.৯ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে ওই কারাখানা থেকে।
মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই কারাখানায় অভিযোগ চালানো হয় বলে জানিয়েছে বেইজিংয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এর আগে চীনে একটি ভুয়া অ্যাপল স্টোর বন্ধ করে দিয়েছিল স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
সাম্প্রতিক সময়ে ভুয়া পণ্যের উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ ঠেকাতে তৎপর হয়েছে চীন সরকার। স্থানীয় নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর নিজস্ব পণ্য ট্রেডমার্ক করিয়ে নেওয়ার জন্য চাপও দেওয়া হচ্ছে।
ভুয়া পণ্যের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে মার্কিন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জোট বেঁধে কাজ করতে রাজি হয়েছে চীন সরকার।