তিনি বলেছেন, “আমাদের দেশে আইন লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি কম। বিশেষ করে আর্থিক খাতে আইন লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি আরও কম হয়।
“অনেক ক্ষেত্রে আইনি প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতা লক্ষ্য করা যায়। এতে করে কোম্পানির সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।”
তিনদিন ব্যাপী বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট এক্সপো উপলক্ষে অনলাইন নিউজপোর্টাল অর্থসূচক এ সেমিনারের আয়োজন করে।
মির্জ্জা আজিজ বলেন, “পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগকারীদের বড় ভূমিকা রয়েছে। তারা যদি সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে তাহলে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ সহজ হবে।”
এ ধরনের পরিস্থিত যেন না সে দিকে সরকারকে নজর দেওয়ার আহ্বান জানান সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই উপদেষ্টা।
কোম্পানির সুশাসন একদিনে প্রতিষ্ঠা হয় না মন্তব্য করে মির্জা আজিজ বলেন, “সুশাসন প্রতিষ্ঠা হতে সময় লাগবে। এটি একদিনে সম্ভব হবে না। অনেক কোম্পানিতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সব কোম্পানিতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।”
বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইসিএবির সাবেক সভাপতি মাহমুদুল হাসান খসরু।
সেমিনারে আলোচক হিসেবে অন্যদের মধ্যে আইসিএবির সাবেক সভাপতি হুমায়ুন কবীর, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোশতাক আহমেদ সাদেক, আইসিএমএবির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম উপস্থিত ছিলেন।